চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার প্রাকৃতিক ৫টি কার্যকরী উপাদান
আমরা বাঙালি জাতি খুব বেশি ভোজন রসিক হওয়ায় এ জাতির ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেশি লক্ষণীয়। তাছাড়া অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার ও মসলা জাতীয় খাবারের সাথে আমরা অভ্যস্ত কিন্তু এ সকল খাবার গ্যাস্ট্রিক তৈরির প্রধান কারণ। চলুন আজ আমরা চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার প্রাকৃতিক ৫টি কার্যকরী উপায় এবং উপাদানগুলো সম্পর্কে জানব।
পোষ্টের সূচিপত্রঃ
- চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে কিসমিসের ব্যবহার
- চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করায় কলা ব্যবহার এবং কার্যকারিতা
- চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে আদার ব্যবহার এর উপায় এবং কার্যকারিতা
- চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে জিরা পানির ব্যবহার এর নিয়ম এবং গুণাবলী
- চিরতরে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে পুদিনার পাতার ব্যবহার ও তার উপকারিতা
- শেষ কথা
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে কিসমিসের ব্যবহার
-
ফাইবারের গুরুত্বঃ কিসমিসের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পরিপাক প্রক্রিয়াকে সচল
রাখে। ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার
বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
-
প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ কিসমিসে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডীক্যালসের ক্ষতি
থেকে শরীরকে রক্ষা করে। ফ্রি র্যাডীক্যালস শরীরে
অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি করে যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
বাড়িয়ে তোলে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য
করে।
-
আদ্রতা বৃদ্ধিঃ কিসমিসের প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা শরীরের আর্দ্রতা
বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি গ্যাস্ট্রিক নিরসনের সহায়ক হয় এবং
হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে।
-
প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকঃ কিসমিস প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে যা হজম
প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এবং পেটের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা
করে। এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা উপশমে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখে।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করায় কলা ব্যবহার এবং কার্যকারিতা
- প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ কলা প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি পেটের এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং এসিডিটির কারণে হওয়া জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি দেয়। কলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর প্রভাব গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা উপশমায় সহায়ক।
- উচ্চ ফাইবার উপাদানঃ গলায় থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। ফাইবার পেটের মধ্যে খাবার কে সহজে চলাচল করতে সাহায্য করে এবং গ্যাস্ট্রিক কমায়।
- পটাশিয়াম এর ভূমিকাঃ কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। কলায় থাকা পটাশিয়াম শরীরে ইলেকট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি হজম প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং পেটের পেশিগুলির কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সহায়ক।
-
কাঁচা কলা খাওয়াগ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় সরাসরি কাঁচা কলা খাওয়া সবচেয়ে সহজ ও কার্যকরী উপায়। প্রতিদিন একটি বা দুটি কাঁচা কলা খেলে চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করা সম্ভব।
-
কলার বিশেষ মিশ্রণপাকা কলার সাথে দই , মধু এবং কিছু দারচিনি ভালোভাবে মিশিয়ে সেটি সকালে খালি পেটে ব্যবহার করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করবে।
-
কলা ও ওটমিল এর মিশ্রণসকালের নাস্তায় কলা ও ওটমিল খেলে হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। এক কাপ ওটমিল রান্না করে তাতে একটি পাকা কলা মিশিয়ে খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হবে।
-
কলা ও মধুকলার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে নিজেই এর উপকারিতা লক্ষ্য করবেন। এর জন্য একটি পাকা কলা নিন তার সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন। প্রতিদিন সকালে বা বিকালে এটি ব্যবহার করুন এতে করে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান হবে।
-
কলার ডেজার্টকলার ডেজার্ট তৈরি করতে একটি পাকা কলা নিন । এর সাথে এক চামচ চিয়া সিড আধা কাপ দই এবং সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়ে এটিকে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিয়মিত ব্যবহার করলে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হবে এবং পেটের সমস্যা দূর হবে।
-
কলা ও পিনাট বাটার
একটি পাকা কলা চটকে তার সাথে এক চামচ পিনাট বাটার মিশিয়ে খেলে পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং পরিপাকতন্ত্র সচল থাকে।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে আদার ব্যবহার এর উপায় এবং কার্যকারিতা
আদা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুরঃ আদাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে বিদ্যমান যা হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এতে করে পেটে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
আদাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া নাশক ক্ষমতাঃ আদা ব্যাকটের বিরোধী গুনে পরিপূর্ণ যা পেটের ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে এবং একটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে একই সাথে পেটের সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে আদা চা তৈরীর নিয়ম
আদা ও মধুর মিশ্রণ তৈরি করার নিয়ম
আদাও লেবুর মিশ্রণ তৈরি করার নিয়ম
আদা ও জিরার মিশ্রণ
আদা ও পুদিনার মিশ্রণ
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে জিরা পানির ব্যবহার এর নিয়ম এবং গুণাবলী
জিরা পানি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে যেটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিয়মিত জেলা পানি পান করলে রক্তের শর্করার পরিমাণ ঠিক থাকবে, এতে করে হজম প্রক্রিয়ার সক্রিয় হবে একই সাথে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান হবে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে যাবে।
জিরা পানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। জিরা পানির মধ্যে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সকল রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
জিরা পানি শরীরের ডিটক্সিফিকেশন করতে সাহায্য করে যেটি লিভার ও কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে ফলশ্রুতিতে শরীরের পরিপাকতন্ত্র ভালো থাকে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরতরে নিঃসরণে সামর্থ হয়।
- সাধারণ জিরা পানির ব্যবহারঃ
জিরা পানি তৈরি করো অত্যন্ত সহজ। সাধারণ চীনা পানিতে প্রয়োজনীয় উপাদান হলো শুধুমাত্র দুই টেবিল চামচ জিরা গুড়া এবং তার সাথে এক লিটার বিশুদ্ধ পানি। এবার জিরার গুড়া পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নেই এবং সেটির প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমানোর পূর্বে ব্যবহার করুন এতে করে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরতরে দূর হবে।
- জিরা , আদা এবং লেবুর রসের মিশ্রণ তৈরি করার নিয়মঃ
আদা , জিরা ও লেবুরে মিশ্রণ ব্যবহারের ফলে গ্যাস্ট্রিক চিরতরে দূর হবে এবং পেটের জ্বালাপোড়া ভাব দূর হবে। এই মিশ্রণটি তৈরি করতে প্রথমে দুই টেবিল চামচ জিরার গুড়া নিন, ২ ইঞ্চি সমান তাজা একটি আদানে, এক লিটার সমান পানি নেই এবং দুই টেবিল চামচ লেবুর রস নিয়ে নিন। এবারও এই এক লিটার পানির মধ্যে আদার রস, জিরার গুড়া এবং লেবুর রসটি ভালোভাবে মিশিয়ে নেই তারপর এটি একটি ফ্রিজে ঠান্ডা করতে রেখে দিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হবার পর ব্যবহার করুন। মিশ্রণটি আপনি দিনে যেকোনো সময় ব্যবহার করতে পারেন এতে করে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিশ্চিত ভাবে হয়ে যাবে।
- জিরা, পুদিনার পাতা ও মধুর মিশ্রণ তৈরি করার নিয়ম
এই মিশ্রণটি তৈরি করতে যে যে উপকরণগুলো লাগবে সেগুলো হলো দুই টেবিল চামচ জিরার গুড়া, 10 থেকে 15 টি পুদিনার পাতা, এক লিটার পানি, চার টেবিল চামচ মধু ও একটি জগ।প্রথমে পুদিনা পাতাগুলি একটি পাত্রে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে তারপর সেই পানি একটি জগে ঢেলে নিন তারপর এর মধ্যে জিরার গুড়া ও মধু মিশিয়ে দিন তারপর প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মিশ্রণটি সেবন করুন এতে করে আপনার পরিপাকতন্ত্র ভালো থাকবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান হবে।
- গ্যাস্ট্রিক নিরসনে জিরা, এলাচ ও দারচিনির মিশ্রণ তৈরি করার নিয়ম
এই মিশ্রণটি তৈরি করতে প্রথমে দুই টুকরা দারচিনি ও এলাচ নিন এবং সেটি একটি পাত্রে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঘটিয়ে নিন যখন পানিটির কালার কিছুটা লালচে হয়ে যাবে পানিটির নামিয়ে ঠান্ডা করতে রেখে দেই। এবার এটি ঠাণ্ডা হয়ে যাবার পর তার মধ্যে 2 টেবিল চামচ জিরার গুড়া মিশিয়ে নিন। এবার সবটুকু মিশ্রণ এক লিটার একটি বোতলের মধ্যে ঢেলে ফেলুন এবং বাকি থাকা অংশ সাধারণ পানি দিয়ে ভরে নিন। তৈরি হয়ে গেল একটি অসাধারণ মিশ্রণ যা নিয়মিত ব্যবহারের ফলে গ্যাস্ট্রিক চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করতে পুদিনার পাতার ব্যবহার ও তার উপকারিতা
আসুন তবে জেনে নিন কি কি উপায়ে পুদিনার পাতা ব্যবহার করবেন এবং তা কখন কখন ব্যবহার করলে আপনার জন্য সুফল বয়ে আনবেঃ
উপকরণঃ
- তাজা পুদিনা পাতা একমুঠো
- এক গ্লাস পানি
- 2 চামচ লেবুর রস
- 2 চামচ মধু
- প্রথমে পুদিনা পাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিন
- তারপর একটি ব্লেন্ডারে পুদিনা পাতা ঢেলে দিন এবং তার মধ্যে এক গ্লাস পানি যোগ করুন
- ভালোভাবে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন
- রস থেকে নিয়ে তার মধ্যে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে দিন
- এই রস প্রতিদিন খালি পেটে পান করলে গ্যাস্টিকের সমস্যা চিরতরে সমাধান হবে।
- তাজা পুদিনার পাতা ১০ থেকে ১৫টি
- দুই কাপ পানি
- দুই চামচ লেবুর রস
- 2 চামচ মধু
- প্রথমে পুদিনার পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিন
- তারপর একটি পাত্রে দুই কাপ পানি গরম করুন
- পানি ফুটে উঠলে পুদিনার পাতাগুলো ছেড়ে দিন
- ১৫ থেকে ২০ মিনিট পানি কি ফোটান
- তারপর একটি পাত্রে পানিটি ছেঁকে নিন
- এবার ওই পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে নিন
- এই পুদিনা চা প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার পান করুন এতে করে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে
- একমুঠো তাজা পুদিনা পাতা
- 1 লিটার পানি
- একটি লেবু
- একটি শসা হচ্ছে
- প্রথমে পুদিনা পাতাগুলো ভালো করে ধুয়ে নিন।
- তারপর একটি ব্লেন্ডার নিন এবং তার ভিতরে পাতাগুলো ও শসা দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
- একটি ছাক নিয়ে নিন এবং মিশ্রণটি ছেঁকে নিন।
- তারপর মিশ্রণটির মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে দিন
- এবার মিশ্রণটিকে ফ্রিজে ঠান্ডা হতে রেখে দিন
- সারাদিন এই পানীয় পান করার মাধ্যমে পেট ঠান্ডা থাকবে ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে।
- এক মুঠো তাজা পুদিনা পাতা
- একটি শসা
- একটি টমেটো
- একটি পেয়াজ
- একটি লেবু
- লবণ
- সামান্য গোলমরিচের গুড়া
- প্রথমে পুদিনা পাতা , শসা ,পেঁয়াজ ও লেবু ভালো করে ধুয়ে নিন।
- তারপর এগুলো ছোট ছোট করে কেটে নিন।
- এবার একটি পাত্রে উপকরণ গুলো মেশান।
- উপকরণ গুলোর মধ্যে লেবুর রস , লবণ ও গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে দেন।
- এই সালাদ প্রতিদিন ব্যবহারে পেট ঠান্ডা থাকবে এবং পেটের পরিপাকতন্ত্র কার্যকরী থাকবে ফলে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা চিরতরে দূর হবে।
- 2 টেবিল চামচ শুকনো পুদিনা পাতা
- এক টেবিল চামচ চিনি বা গুড়
- এক চামচ পানি
আরো পড়ুনঃ পুরুষের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম
- প্রথমে শুকনো পুদিনা পাতার গুড়ো করে নিন
- তারপর সেই চিনি বা গুড় পুদিনা পাতার গুড়ির সাথে ভালোভাবে মেশান
- তারপর এটিকে ছোট ছোট ট্যাবলেটের আকার তৈরি করুন
- এটি প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার খেলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হবে এবংগ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরতরে দূর হবে।
- একমুঠো তাজা পুদিনা পাতা
- চার টেবিল চামচ মধু
- এক টেবিল চামচ গোল মরিচের গুড়া
- এক কাপ পানি
- প্রথমে পুদিনা পাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিন
- তারপরে একটি ব্লেন্ডারে করে পুদিনা পাতার রস বের করে নিন
- তারপরেই রসের সাথে মধু ও গোলমরিচের গুড়া মিশিয়ে দিন
- মিশ্রণটি ফ্রিজে ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিন
- প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এটি ব্যবহার করুন
- এটি ব্যবহারের ফলে গ্যাস্ট্রিক চিরতরে দূর হয়ে যাবে.
- একমুঠো তাজা পুদিনা পাতা নিন
- ২ ইঞ্চি সমান একটি হাঁদা নিন
- দুই কাপ পানি নিন
- দুই চামচ মধুনি
- এক চামচ চাপাতি নিন
- প্রথমে পুদিনা পাতা ও আদা ভালো করে ধুয়ে নিন
- একটি পাত্রে দুই কাপ পানি গরম করুন
- এর মধ্যে পুদিনার পাতা , আদা , চাপাতি ঢেলে দিন
- এবার এটিকে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিন
- তারপর এটি একটি কাপে ঢেলে নিন এবং মধুটুক যোগ করে দিন।
- তৈরি হয়ে গেল পুদিনা চা নিয়মিত ব্যবহারে গ্যাস্ট্রিক আলসার সহ পেটের সকল ধরনের সমস্যা দূর হবে।
টপ ট্রিক্সস্ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। সব কমেন্টস রিভিউ করা হয়, ধন্যবাদ।;
comment url