পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে জানুন

বর্তমানে অনলাইনের অবাধ ব্যবহারে হলে উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েরা আসক্তি হয়ে পড়ছে পাবজি ও ফ্রী ফায়ার নামক এই দুটি গেমে। গেম দুটি যুব সমাজের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় ধীরে ধীরে তাদের ভবিষ্যৎ ভয়ংকর অন্ধকারাচ্ছন্নর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই গেম দুটি বর্তমানে এত জনপ্রিয়তা পেয়েছে যার কারণে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা বই বিমুখ হয়ে পড়েছে এবং তাদের বিনোদনের একমাত্র কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে এই গেম দুইটি।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে জানুন

গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন পরিস্কার অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিদিন এ গেম খেলছে আনুমানিক ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। অনলাইন গেমের বাজার গবেষককারীর প্রতিষ্ঠান নিউজুর এ তথ্য অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়ায় অনলাইন গেমের বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। এতেই বোঝা যায় দেশের শিশু কিশোর, তরুণ তরুণীদের মধ্যে অনলাইন গেমের আসক্তি কোন পর্যায়ে রয়েছে। পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ভয়াবহতা কতখানি চলুন সে সম্পর্ক আলোচনা করা যাক,

পোষ্টের সূচিপত্রঃ 

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম

পাবজি ও ফ্রি ফায়ার হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক গেম। পাবজি মোবাইল হল একটি ফ্রি টু প্লে ব্যাটেল রয়েল ভিডিও গেম যা টেনসেন্ট গেমের একটি বিভাগ যা লাইট স্পিড এবং কোয়ান্টাম স্টুডিও দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এটি প্লেয়ার আননোওনস ব্যাটেল গ্রাউন্ড এর একটি মোবাইল গেম। যা প্রকাশিত হয়েছে পিইউবিজি কর্পোরেশন কর্তৃক যা দক্ষিণ কোরিয়ার ভিডিও গেম কোম্পানি ব্লুহোলের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।

পক্ষান্তরে ফ্রি ফায়ার গেম সর্বপ্রথম সিঙ্গাপুর শহরে চালু হয়েছিল। এটিও মূলত বেটেল গেম। এই গেমকে ডেভলপ ও পাবলিশ করা হয়েছিল সিঙ্গাপুর শহরের দুটি কোম্পানির হেডকোয়ার্টার থেকে। পর্যালোচনা করে দেখা যায় ফ্রি ফায়ার গেম টি ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক ডাউনলোড করা গেম এর মধ্যে একটি এবং গুগল প্লে স্টোরে এক বিলিয়নের বেশি ডাউনলোড হয়েছে।


বর্তমানে পাবজি ও ফ্রী ফায়ার এই গেম দুটি বাংলাদেশের বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এই বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে এটি সত্যি যে দুটি গেমই  আসক্তি তৈরি করছে যার কারণে শিক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এই গেম বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছিল। এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর সমন্বয়ে এ গেমটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

কিন্তু এই গেম বন্ধ করলেও তরুণ তরুণেরা ভিপিএন দিয়ে গেমটি খেলে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার ভিপিএন দিয়ে এই গেম খেলার কার্যক্রম বন্ধের চেষ্টা করছে। চলুন এখন এভাবে সম্পর্কে জেনে নিন

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমের আসক্তি বই বিমুখ করে তোলে

পাবজি ও ফ্রি ফায়ার গেম দুটি মূলত করোনার সময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। ছাত্রছাত্রীদের হাতে ব্যাপক সময় থাকার কারণে অবসরের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে তারা এই গেম দুটি বেছে নিয়েছে এবং এতে পুরোপুরি আসক্তি হয়ে পড়েছে। এই গেম দুটির প্রভাবের কারণে ছাত্রছাত্রীরা বই বিমুখ হয়ে পড়েছে। এসব গেম কোমলমতি দের ওপর মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব ফেলেছে এবং তরুণদের আগ্রাসী করে তুলছে বলে মনে করেন অনেক অনেক মনোবিজ্ঞানী।

বর্তমান প্রজন্ম শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার থেকে এই গেম খেলাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে দিচ্ছে। যার কারণে তারা বই বিমুখ হয়ে উঠছে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম দুটি এতই জনপ্রিয়তা পেয়েছে যার কারণে বর্তমান তরুণ তরুণীরা জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। এই প্রভাব এতটাই ভয়াবহ যে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

পাবজি ও ফ্রি ফায়ার গেমের আসক্তি মানসিক বিকাশকে করছে ক্ষতিগ্রস্ত

অনেক অভিভাবকের অভিযোগ পাবজি ফ্রি ফায়ার গেমের আসক্তির ফলে বর্তমান তরুণ তরুণীরা সময়মতো খাওয়া-দাওয়া করার সময় নেই এমনকি কারো সাথে খোশ গল্পে মেতে উঠারও তাদের সময় নেই। এভাবে চললে তারা শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী হয়ে উঠবে। তাছাড়া পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে বিভিন্ন চরিত্র ও অস্ত্র ব্যবহার করা হয় যা সম্পর্কে অনেক সন্ত্রাসীরা অবগত নয়।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে জানুন

এই গেম দুটি সম্পর্কে মনোরম বিশেষজ্ঞ ডাক্তার হেলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, এই গেমগুলো যারা খেলে শিশু বা বড় যেই খেলুক না কেন তাদের মস্তিষ্কের কিছু কেমিক্যাল পদার্থ নিঃরসণ হয় । এবং বারবার এই গেমটি খেলার জন্য প্ররোচিত করে। যেটাকে আমরা আসক্তি বলে থাকি। মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হয়। এবং তাদেরকে আক্রমনাত্মক করে তোলে।

এছাড়া এই গেমগুলোতে অতিরিক্ত আসক্তির ফলে চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যায়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং শরীরের নানারকম সমস্যা সৃষ্টি হয়।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তি শিশু কিশোরদের মনে উগ্র মানসিকতা তৈরি করে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মহাপূজা খানম এর মতে, অতিরিক্ত হিংস্রতার শিশু কিশোরদের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। যার কারণে পরবর্তী জীবনের শিশুদের হিংস্র করে তুলতে পারে এ গেম। মারামারি এমনকি খুন করে হলেও নিজেদের অতিরিক্ত টিকিয়ে রাখতে হবে এমন মানসিকতা তাদের মাঝে তৈরি হতে পারে। আর যে কোন বিষয়ে আসক্তি প্রভাব ভয়ঙ্কর থেকে অতি ভয়ঙ্কর রূপ নিতে পারে।


পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম দুটি আলোচিত ব্লু হোয়েল গেম এর মতোই সামাজিক অবস্থান থেকে বিচ্যুত করতে পারে এমনকি হিংস্র করে তুললে। এছাড়া বিভিন্ন মানসিক রোগের কারণও হতে পারে এই গেম দুটি।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তি পারিবারিক আর্থিক অসচ্ছলতা তৈরি করে

বর্তমান সময়ে অনলাইন প্লাটফর্মে ভিডিও গেম গুলোর মধ্যে পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম সবচেয়ে জনপ্রিয়। বিশেষ করে তরুণ তরুণীরা এই গেম খেলতে অধিক বেশি পছন্দ করে থাকে। যদিও তাদের অধিকাংশই বেকার। কিন্তু তবুও তারা এই গেমটি খেলে থাকে এবং এই গেম খেলার জন্য পরিবারের কাছ থেকে টাকা নিতে হয় এবং এর টাকা নিয়ে ফোন কিনতে হয়।

এমন অনেক অসচ্ছল পরিবার রয়েছে যাদের এন্ড্রয়েড ফোন বা কম্পিউটার কেনার মত টাকা নেই। কিছু কিছু ছেলে মেয়েদের জন্য পরিবারের দ্বন্দ্ব করলে সৃষ্টি হচ্ছে এই গেম খেলা গুলোকে কেন্দ্র করে। আশেপাশে তাকালেই লক্ষ্য করা যায় কি কি পরিবর্তন ঘটছে, কি কি ক্ষতি হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে এর কুফল কি হবে তা ধারণা করা যায়।

বর্তমানে এই গেমে যারা আসক্তি তাদের গেম খেলার জন্য মোবাইলের ডাটা কিংবা ওয়াইফাই কানেকশনে প্রয়োজন হয়। কিন্তু তাদের মধ্যে বেশিরভাগই বেকার কারণে এই টাকা তারা যোগাড় করতে পারে না যার কারণে পরিবারের উপর চাপ দেয়। পরিবার তাদের সময় মতো টাকা দিতে না পারলে তারা বাসার কাপড়চোপড় ও জিনিসপত্র নষ্ট করে। আবার অনেক জায়গায় দেখা গিয়েছে মোবাইলে ডাটা কেনার জন্য বাবাকে খুন পর্যন্ত করতে দ্বিধাবোধ করেনি।

তাদের সময় মত টাকা না দিলে তারা হিংস্র হয়ে যায়। এবং পরিবারকে টাকা দিতে বাধ্য করে। টাকা নেওয়ার জন্য একঘেয়েমি জেদ ধরে বসে থাকে। যা তাদের মানসিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত করে। এবং দিনদিন তারা উগ্র থেকে উগ্রতর হয়ে ওঠে।

যেহেতু পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম খেলার জন্য বিভিন্ন ধরনের ডায়মন্ড বা কয়েন কিনতে হয়। আর এই ডায়মন্ড বা কয়েন কেনার জন্য তারা পরিবারের কাছে টাকার জন্য প্রেসার দেয়। টাকা না পাওয়া পর্যন্ত তাদের মাঝে হিংস্রতা দেখা যায়।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ারে আসক্তির ফলে জীবনে মূল্যবান সময় নষ্ট হয়

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ফলে তরুণ তরুণীরা বুঝতে অক্ষম যে এটা তাদের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে। এবং তাদেরকে দিন দিন অলস করে তুলছে। এই গেম দুটি বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে এটি শুধুমাত্র ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই। ছাত্রছাত্রী ছাড়াও কর্মক্ষম যুবক ও আসক্ত হয়ে পড়ছে এই গেম দুটিতে।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেমে আসক্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে জানুন

বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীরা যদি তাদের জীবনের মূল্যবান সময় সম্পর্কে অবগত নাই হয় তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাচ্ছে সেটা আমরা খুব ভালো করেই বুঝতে পারছি। সেজন্য এই গেম দুটিইন্টারটেইনমেন্ট ছাড়া সিরিয়াস ভাবে খেললে তা জীবনের সময় নষ্ট করবে তা বুঝতেই পারা যাবে না। একটা সময় তাদের জীবন অন্ধকারছন্ন হয়ে পড়বে। আর এর প্রভাব সমাজ এবং দেশের উপর ভালোভাবেই পড়বে।

পাবজি ও ফ্রী ফায়ারে আসক্তির ফলে তরুণ তরুণীদের সাথে সমাজের দূরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে

পাবজি ও ফ্রী ফায়ার আসক্তির ফলে একথা নিশ্চিন্তে বলা যায় যে এর ফলে বর্তমান তরুণ তরুণীদের সাথে সমাজের দূরত্ব ব্যাপক করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার প্রভাব আমরা বর্তমানে দেখতে পাচ্ছি। সামাজিকতা কে ভুলে গিয়ে তারা এখন বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। চুরি, ছিনতাই, মাদকদ্রব্য সেবন সহ বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে।


এই গেমগুলো তে আসক্তির ফলে তারা সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখছে। নিজের অবসর সময়ে গেম খেলার মাধ্যমে নিজেকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করছে। যার ফলে তাদের মাঝে সামাজিকতার মূল্যবোধ সৃষ্টি হতো দূরের কথা সামাজিকতা কি এই জিনিসটাই তারা বুঝতে অক্ষম হয়ে গেছে। যা আমাদের সমাজ ও দেশের অপুর বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয়।


এছাড়া এই গেমগুলো খেলার কারণে কারণে সামাজিক, অর্থনৈতিক , শারীরিক-মানসিক কর্মজীবন থেকে নানাবিধ ক্ষতির পাশাপাশি চোখ ও ব্রেনেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়। এই গেমগুলোতে আসক্তির ফলে একজন উঠতি বয়সের তরুণ তার মাঝে সামাজিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলছে।একাডেমিক শিক্ষা যে তা জীবনে অপরিহার্য সেটা ভুলে যাচ্ছে। দিনদিন সে হিংস্র হয়ে যাচ্ছে। তার মাঝে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ডের লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে।

আর এইসব কারণগুলোর জন্য মূলত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া ও নেপাল অনেক আগে ই পাবজি ও ফ্রি ফায়ার ব্যান করেছে। আমাদের বাংলাদেশও এই দুটি সাইট সার্ভার থেকে ব্যান করেছে। তারপরও vpn এর মাধ্যমে তারা এই গেম গুলো খেলে থাকে। এই গেম খেলা থেকে কিভাবে বর্তমান প্রজন্মকে আটকে রাখা যায় তা নিয়ে বর্তমান সরকার কাজ করে চলেছে এবং খুব দ্রুত হয়তো ভিপিএন এর মাধ্যমে এই গেম খেলা বন্ধ হয়ে যাবে।

শেষ কথা

শেষ কথা হিসেবে এটা বলা যায় যে পাবজি ও ফ্রি ফায়ার গেম আমাদের সমাজের জন্য বর্তমানে হুমকি। যা বর্তমান প্রজন্মকে নিস্তেজ করে দিচ্ছে। তাদেরকে অলস করে তুলছে। তাদের মন মানসিকতা কি হিংস্র করে তুলছে। তাদের মাঝে সামাজিক মূল্যবোধ টুকুটা নষ্ট করে দিচ্ছে।

Pubg ও ফ্রি ফায়ার গেমে আসক্তির ফলে বর্তমান প্রজন্ম প্রাকৃতিক খেলাধুলা কে ছেড়ে দিয়ে অনলাইন ভিত্তিক এই গেমগুলো খেলে নিজেদেরকে প্রফুল্ল রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে। যা তাদের মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের এই আসক্তির ফলে তারা যেমন তাদের পরিবারের স্বপ্ন নষ্ট করছে ঠিক তেমনি তারা দেশের জন্য দাঁড়িয়েছে।

আমাদের উচিত খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা। শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য তাদের খেলার মাঠে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া। তাদের মাঝে সামাজিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দেওয়া। তাদের সাথে খোশগল্পে মেতে ওঠা। এটি আমাদেরই দায়িত্ব। তাদের সুন্দর স্বচ্ছ জীবন উপহার দেওয়া আমাদেরই কর্তব্য বলে মনে করি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টপ ট্রিক্সস্‌ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। সব কমেন্টস রিভিউ করা হয়, ধন্যবাদ।;

comment url